আমাদের করণীয়
২৯ জুলাই. ২০২৪ আন্দোলনের শুরু থেকে আজকের দিন পর্যন্ত যা দেখলাম সে অনুযায়ী কিছু কথা ও করণীয়- ১. যারা রাস্তায় নামতে পারছি না তাদের করণীয় সোশ্যাল মিডিয়াতে গুজব না ছড়ানো। ফ্যাক্ট চেক ছাড়া কোনো খবর Read more…
I am currently studying in the final year of Honors in Islamic Studies Department of Dhaka University.
Many of my books have come out from the country’s popular publication ‘Batighar Prakashani’.
I wrote screenplays for OTT under the country’s first writers’ collective—’Auteur’.
I grew up in Dhaka, the city of mosques. So I have a lot of curiosity about this city. So most of my writings involve the city of Dhaka.I have opened a research platform called ‘Mufakkirat’. I want to do some research on this. I have worked as an associate editor of the ‘quarterly Pidim’ and executive editor of the campus-based paper ‘Shorgol’. I wrote as a content contributor on rokomari(.)com.Worked as academic writer in reputed lecture publications.Worked as academic writer in reputed lecture publications. I have edited multiple books. Writing is my passion. My work is all about writing.
কোথায় যেন পড়েছিলাম—’ফিকশন হচ্ছে কালের দর্পণ’। ‘ঢাকায় ফাগুন’ পড়ার সময় এই কথাটা আমার বারবার মনে হয়েছে। বর্তমান করোনাকালীন প্রেক্ষাপটে গল্পের শুরু। গল্পগুলো হাসান মাহফুজ নামের একজন লেখকের। শুরুটা সেই লেখকের একাকী, বিষাদ আর নস্টালজিয়া দিয়ে হলেও জহির নামের অদ্ভুত এক আগন্তুকের উপস্থিতিতে গল্পে ছোঁয়া আসে ইতিহাসের, টাইম-ট্রাভেল রহস্যের আর টানটান উত্তেজনার।
গল্পের সাবলীল বুননে—আজকের উঠতি মধ্যবিত্তের উপস্থাপন, একজন লেখকের চিন্তা-চেতনা-আশা-হতাশা-মানসিক দ্বন্দ, সাংসারিক দ্বৈরথের টানাপোড়েন—দেখি। এই যে বর্তমান বাংলাদেশে আমরা এই জেনারেশন কত আজগুবি সব ব্যাপারের ভিতর দিয়ে যাচ্ছি—অনলাইন ভিত্তিক যে কত ঘটনা—টুকটাক সেসবের ছাপও এইখানে আছে। এইজন্যই, ফিকশন কালের দর্পণ—কথাটা এনেছি।
ঢাকার যাদুবলয় থেকে মুক্তির উপায় মেঘদল যেমন পায়নি; খুঁজতেও চায়নি। তেমনই ঢাকায় ফাগুন উপন্যাসের হাসান মাহফুজ, জহির বারবার ঘুরে ফিরে আসছে এই অচিন শহরে। যুগ-যুগান্ত পেরিয়েও তারা ফিরে আসছে এই বিষাদময় শহরে।
ঠিক ধরেছেন, ঢাকা এ উপন্যাসের মজ্জাগত, প্রাণ। টাইম ট্রাভেলের চালে মানুষ চলে আসছে যখন তখন। সে এক এলাহি কারবার। আদি ঢাকার রূপ, রস, যৌবন সাড়া দিচ্ছে কোনো মায়াবলে। কখনো বৃটিশ ভারত, কখনো পাকিস্তান আমল—ঢাকা তবু অবিচল।
ঢাকায় ফাগুনের শক্তিশালী দিক এর হালকা চালে গল্প বলার ভঙ্গিমা। বহুদিন বাদে বন্ধুর সাথে দেখা হলে মানুষ যেমন লাগাম ছাড়া কিসসা শোনায়—ব্যাপারটা সেরকম। আরও মজার বিষয় অর্ধেকের বেশি অধ্যায় যেন একেকটা ছোট গল্প—যদিও ঢাকায় ফাগুন গল্প সংকলন নয়। তবে কি লেখকের মাথা বিগড়ে গেছে? না জনাব। অদ্ভুত অ্যাডভেঞ্চার-ধরনের গল্পগুলোই শিকড় বাকড় গেড়ে মহীরুহ হয়েছে।
ষড়যন্ত্র, বিশ্বাসঘাতকতা, রাজনীতির মারপ্যাঁচ পেরিয়ে এই গল্পটা বন্ধুত্বের। বন্ধুর জন্য আপনি কতটা করতে পারেন? জীবন বাজি রেখে মৃত্যুর মুখে ঝাঁপিয়ে পড়া, শুধু বন্ধুর জন্য; এই বইয়ের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ ছিল এটি। একই সাথে পারিবারিক বন্ধনের যে দৃঢ়তা লেখক দেখিয়েছেন, তা অনন্য। সবার আগে পরিবার সত্য, তাহার উপরে নয়। বাবা-মায়ের সাথে একজন সন্তানের বন্ধনের শক্তি ঠিক কতটা হতে পারে, তাই যেন এখানে উপজীব্য হয়ে উঠেছিল।
লেখকের শব্দচয়ন মুগ্ধ করেছে বেশ। একই সাথে গল্পের বর্ণনাশৈলী যেন দারুণ এক অনুভূতি দিয়ে গিয়েছিল। ঠিক যেভাবে গল্পের ধারা চেয়েছিলাম, যেন সেভাবেই এগিয়ে চলেছে। মাঝেমাঝে অবশ্য কিছু ক্ষেত্রে অবশ্য মেজাজ খারাপ লেগেছে। কোনো অধ্যায়ে চমক দিয়ে শেষ করে লেখক যখন পরের অধ্যায়ে গিয়েছিলেন, পরিবর্তন হয়ে গিয়েছিল চিত্রনাট্য। বেশ কয়েক অধ্যায় জুড়ে আগের ঘটনার কোনো যোগসূত্র নাই। লেখক যেন বেমালুম ভুলে গিয়েছেন সেই ঘটনা। মেজাজ খারাপ হয় কি না বলেন? যখন অপেক্ষা অধৈর্যের পর্যায়ে চলে আসে, তখনই লেখক আবার সেই অংশ নিয়ে আসেন। কী হয়েছিল এরপর? জানার তীব্র আকাংখা থেকে আমিও পৃষ্ঠা উল্টে চলেছি।
২৯ জুলাই. ২০২৪ আন্দোলনের শুরু থেকে আজকের দিন পর্যন্ত যা দেখলাম সে অনুযায়ী কিছু কথা ও করণীয়- ১. যারা রাস্তায় নামতে পারছি না তাদের করণীয় সোশ্যাল মিডিয়াতে গুজব না ছড়ানো। ফ্যাক্ট চেক ছাড়া কোনো খবর Read more…
পুলিশের গুলিতে আবু সাঈদ শহীদ হওয়ার পর ১৭ই জুলাই চ্যালেন 24 একটি ভিডিও প্রকাশ করে। সেখানে দেখা যায় মাথায় পতাকা বেঁধে আবু সাঈদ মিডিয়ার সামনে কথা বলছেন। সেদিন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে অবস্থান কর্মসূচী Read more…
এত লাশ কিভাবে হজম করবেন মাননীয়? পাঁচদিন ইন্টারনেট ব্লাকআউটের পর সাধারণ মানুষ যখন শত শত মৃত্যুর খবর আর লাশের ছবি দেখছে, সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশের গুলি করার ছবি দেখছে তখন ক্রোধে ফেটে পড়ছে তারা। এই লাশগুলোর Read more…
23-7-24 গত বৃহস্পতিবার সারাদেশে ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়া হয়। আজ একটু আগে ইন্টারনেট ফিরেছে। আমার বন্ধুরা কে কোথায় আছে জানি না। 24-7-24 আমার বন্ধু রিফাতের সন্ধান চাই
ভিড়টা বাড়ে মূলত সন্ধ্যার পর। ভরদুপুরেও যে মানুষ কম থাকে তা কিন্তু না। সকাল সকাল আসলেও দেখা যাবে জনা বিশেক মানুষ দ্রুত পায়ে হাঁটছে। বিচিত্র ভঙ্গিতে সেসব হাঁটাকে নাগরিক ভাষায় বলে ‘মর্নিং ওয়াক’। নতুন এই Read more…
দ্বিতীয় প্রশ্নের মাঝখানে খানিকটা সময় নিলেন বিচারক। ছোট করে ‘হাসবুক’ বলে সামনে থাকা কিছু একটা টেনে নিলেন তিনি। বোতল নাকি পানির মগ? মগের ভেতর কী আছে, পানি নাকি কফি? খানিকটা দূরে প্রতিযোগীর আসনে বসে থাকা Read more…
শেষ কয়েক মিনিট কোন কারণ ছাড়াই হু হু করে কাঁদতে মন চাইলো। শেষদিকে হয়ত চোখ ভিজেও গেলো কিছুটা। কোটা ফ্যাক্টরির আর কোনো সিজন আসবে কিনা, সেখাবে বৈভবের নতুন করে ঘুড়ে দাঁড়ানো বা জিতু ভাইয়ার পলিসি Read more…
জুরাইন কবরস্থান থেকে টানা দশ মিনিট হাঁটলে আমাদের গল্পের প্রধান ও একমাত্র চরিত্রের দেখা পাওয়া যাবে। আফসানা নিবাসের তৃতীয় তলায় থাকে সে। পুরো এলাকায় যখন কোনো বাড়িওয়ালা ব্যাচেলর ভাড়া দিচ্ছিল না, তখন কোন মন্ত্রবলে দিদার Read more…
I am currently in Dhaka, Bangladesh.